বাংলাদেশের সুনামধন্য একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে রুয়েটের অবস্থা দিন দিন অবনতীর দিকে যাচ্ছে আটকে গেছে পরীক্ষা।

উচ্চ শিক্ষার জন্য দেশের বাইরে যেতে পারছেনা শিক্ষকরা,সেশনজটের শঙ্কা। শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন সহ বিভিন্য জটিলতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে।

এদিকে এক বছর ধরে নিয়মিত উপচার্য নেই, দির্ঘ ১ বছর ধরে উপচার্য না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক

কাজের বিভিন্য জটিলতা দেখা দিয়েছে। রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে রুয়েটের নিয়মিত ক্লাশ গুলো চল লেও

আটকে আছে শিক্ষার্থীদের বিভিন্য পরীক্ষা। আর এ অবস্থায় বিভিন্য সেশনজটের আশঙ্কা করছে শিক্ষার্থীরা এছারা বিভিন্য

প্রকল্পের কাজে দেখা দিয়েছে ধীরগতি। যদিও এখন শিক্ষার্থীদের আটকে থাকা পরীক্ষা গুলো খুব শীগ্রই নেবার জন্য একজন

ডিনকে শিক্ষা মন্ত্রনালয় থেকে গত সোমবার চিঠি দেয়া হয়েছে। তবে সমস্য যেটি দারিয়েছে তা হলো ।অনেক গুলো বিভাগের

বিভাগীয় প্রধান না থাকায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা মন্ত্রনালয় থেকে দেয়া চিঠি উপর ভিত্তি করে পরীক্ষার হলে বসতে চাচ্ছেনা।

বর্তমানে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে 18টি বিভাগে 5 হাজার 650 জন শিক্ষার্থী রয়েছে বলে জানা গেছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ে টিতে বিভিন্য পর্যায় 347 জন শিক্ষক রয়েছে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে কম বেশি সকল শিক্ষক শিক্ষার্থীদে সমস্য রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ যেভাবে জটিলতার শুরু

গতবছর জুলাই এর শেষ দিকে নিয়মিত উপচার্য রফিকুল ইসলামের মেয়াদ শেষ হয়। এর পর থেকে রুয়েটের অবস্থা অধ্যাপক

ও অ্যাপ্লায়েড সায়েস্ন অ্যান্ড হিউম্যানেটিজ অনুসদের ডিন মো: সাজ্জাদ হোসেনকে দায়িত্ব দেয়া হয়। চলতি বছর 28মে

শিক্ষকদের পদোন্যতি আন্দোলনের জন্য পদোত্যগ করলেন তিনি। এর পর থেকে বিভিন্য একাডেমিক পরীক্ষা ও ফলাফল প্রকাশ বন্ধ হয়ে যায়।

আটকে আছে পদোন্নতি

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে রুয়েটের থেকে এক শিক্ষক জানান বেশ কিছুদিন ধরেই তার হাটুতে ব্যথা দ্রুতো

অস্ত্রো পাচার করানো জন্য ভারত যাওয়া দরকার তবে তিনি দেশের বাইরে জাবার জন্য অনাপত্তিপত্র পাচ্ছেন না তিনি।

এছারাও বৃত্তি পেয়ে দেশের বাইরে যেতে পারছেনা এমন শিক্ষার্থী আছে 14 জন এছারাও শতাধিক শিক্ষক দের পদোন্নতি আটকে আছে বিশ্ববিদ্যালয়ে উপচার্য না থাকার কাররে।

শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

বর্তমানে জশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে রুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশন এন্ড

ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান না থাকায় চলতি মাসেই আরো কয়েকটি বিভাগীয় প্রধারেন পদ শূন্য হয়ে যাবে। যার কারনে

গতকাল সিএসই বিভাগের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের সামনে মানববন্ধন করেন। সেখানে থাকা বিভিন্য শিক্ষার্থীরা বলেছেন

মন্ত্রনালয় রুয়েটের কোন পরিস্থিতি না বুঝেই একজন ডিনকে একাডেমিক কার্যক্রম এর দায়িত্ব দিয়েছেন সে তো আর

বিভাগীয় প্রধানদের নিয়োগ দিতে পারেন না যার কারনে আনেক বিভাগের শিক্ষার্থীরাই পরীক্ষা দিতে পারতেছে না। রুয়েট

ভারপ্রাপ্ত রেজিষ্ট্রার অধ্যাপক মো: সেলিম হোসেন বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একজন নিয়মিত উপচার্য খুবি জরুরি। তিনি

আরো বলেন অন্তত তাৎখনিক যসেকল কাজগুলো রয়েছে সেগুলো চালানোর জন্য মন্ত্রনালয় দায়িত্ব দিতে পারেন।

MD Tofayel

View all posts

Add comment