নির্বাচনে জেতার জন্য প্রার্থী ভোটের আগের দিন রাতে ভোটারদের বাড়ি গিয়ে টাকার বান্ডিল থেকে সবাইকে টাকা দেন। বিষয়টি জানাজানি হবে এই কথা বলে টাকা খরচ করতে নিষেধ করেন তিনি।

পরবর্তীতে সে নির্বাচনে জিতে যায় ভোট শেষে যখন ভোটাররা এই টাকা খরচ করতে দোকানে যায় তখন সেখানে তারা জানতে পায় তাদের এই টাকা জাল।

আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশকে দু’টুকরো করে ফেলার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

এটি ব্যবহার যোগ্য নয় পরবর্তীতে নির্বাচিত প্রার্থী কে জাল টাকার বিষয়টি জানালে তিনি অস্বীকার জানান এবং জাল টাকা সংরক্ষন করার অভিযোগে পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকি দেন।

সিরাজগঞ্জ জেলা উপজেলা নির্বাচনের পরিষদ নির্বাচন 14 নং ওয়ার্ড থেকে জয়ী প্রার্থী মোঃ সুমন সরকারের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছেন অন্ততপক্ষে সাতজন ইউপি সদস্য।

এর আগে গত সোমবার জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয় ভোট দেয়ার বিপরীতে মোঃ সুমন সকল ইউপি সদস্যকে টাকা দেন। তবে অভিযোগকারী সাতজন ইউপি সদস্যের কেউ নাম প্রকাশ করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেনি।

তারা জানান গত রোববার রাতে প্রার্থীর কাছ থেকে টাকা নেওয়ার পর গত সোমবার তারা ধানঘরা মডেল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন।

এরপর প্রার্থী দেওয়ার টাকা কেনাকাটা করতে বের হলেন টাকাগুলো সব জাল একথা প্রার্থীকে জানালে তিনি সাফ জানিয়ে দেন জাল টাকা যার কাছে পাওয়া যাবে তাকে পাকড়াও করবে পুলিশ।

মোঃ সুমন সরকার রায়গঞ্জ উপজেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদের সদস্য পদে বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকে বেসরকারিভাবে তিনি নির্বাচিত হন।

এর আগে তিনি জেলা পরিষদের সদস্য ছিলেন ভোটারদের এমন অভিযোগ সত্য নয় বলে তিনি দাবি করেছেন তিনি জানান তিনি নির্বাচিত

হওয়ার প্রতিপক্ষ লোকজন এমন মিথ্যা ও গুজব ছড়াচ্ছে কোন ইউপি সদস্যদের তিনি জাল টাকার বান্ডিল নেতারা তাকে ভালোবেসে ভোট দিয়েছেন

বিকল্প নিউজ ডেস্ক

View all posts

Add comment